আপনারা কি জানেন অপারেটিং সিস্টেম কি? যদি না জেনে থাকেন তাহলে আপনাদের চিন্তা করার কোনো প্রয়োজন নেই এর উত্তর আমি আপনাদের দেব আর এর সাথে সাথে আরও কিছু প্রশ্নের উত্তর আপনারা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন
যেমন আমরা সবাই জানি আমরা একজন মানুষ আর একজন মানুষের heart রয়েছে কিন্তু আপনারা কি জানেন এই heart কিভাবে কাজ করে, হয়তো আপনারা জানেন না
আমার বলার অর্থ হলো যেমন মানুষের কাছে heart রয়েছে ঠিক তেমনই কম্পিউটারের কাছেও রয়েছে আর সেটিকে টেকনিক্যাল ভাষায় কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম বলা হয়
যখন আপনারা কোন মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তখন আপনারা বেশিরভাগ সময় বলতে থাকেন এন্ড্রয়েড, উইন্ডোজ, Mac, Linux ইত্যাদি এই সমস্ত নাম অপারেটিং সিস্টেম এর অন্তর্গত কখনও Android Kitkat তো আবার কখনও Android Oreo আর যদি Windows এর সম্পর্কে বলা হয় তবে অনেকেই বলে Windows 10, Windows 8, Windows 7, Windows XP ইত্যাদি ঠিক সেই রকমই Mac OS এও থাকে
তবে প্রত্যেকেরই অবশ্যই এই বিষয়ে কিছু না কিছু জ্ঞান থাকে কিন্তু অনেকেই জানেন না কম্পিউটারের heart অর্থাৎ OS এর কাজ কি যদি আমি আপনাদের ছোট ভাবে বলি তাহলে অপারেটিং সিস্টেম end user আর hardware এর মধ্যে এক প্রকারের interface
যাই হোক এটি কত প্রকারের, এটি কোথায় কোথায় ব্যবহৃত হয়, এটির প্রধান কাজ কি যদি আপনারা এই বিষয়ে অধিক জানতে চান তাহলে আপনাদের এই আর্টিকেলটি অপারেটিং সিস্টেম কি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে
অপারেটিং সিস্টেম কি? (What Is Operating System In Bangla)
Table of Contents
অপারেটিং সিস্টেমকে সিস্টেম সফটওয়্যার বলা হয় বেশিরভাগ মানুষেরা এটিকে সংক্ষেপে OS বলেন এটিকে কম্পিউটারের হৃদয় বলা হয় অপারেটিং সিস্টেম একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যা ইউজার অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারের হার্ডওয়ার এর মধ্যে interface এর মত কাজ করে
আমি যদি আপনাদের সহজ ভাষায় বলি তাহলে যখন আপনারা কম্পিউটার চালান তখন এই OS আপনাদেরকে কম্পিউটার ব্যবহার করার একটি মাধ্যম করে দেয় যেমন আপনারা গান শুনেন, ওয়ার্ড ডকুমেন্ট এর উপর ডাবল ক্লিক করেন, কিবোর্ডে কিছু লেখেন আর কিছু ফাইল কম্পিউটারে সেভ করেন এই সমস্ত কাজ আপনারা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া কখনই করতে পারবেন না
এই OS এমন একটা সফটওয়্যার যার সাহায্যে আপনারা আপনাদের কম্পিউটার চালান এইজন্য যখনই আপনারা কোন নতুন কম্পিউটার কিনেন তখন আপনারা সর্বপ্রথম দোকানদার দের কাছ থেকে Windows 8 বা Windows 10 লোড করান তারপর আপনারা কম্পিউটারটি আপনাদের বাড়ি নিয়ে যান কারণ আপনারা অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া আপনাদের কম্পিউটার টি চালু করতে পারবেন না
হয়তো আপনাদের মনে এবার এই প্রশ্নটিই ঘুরপাক খাবে এদিকে সিস্টেম সফটওয়্যার কেন বলা হয় যদি আপনারা কম্পিউটারে ইউজার সফটওয়্যার অর্থাৎ এপ্লিকেশন সফটওয়্যার চালাতে চান তাহলে সেটি OS ছাড়া কখনই চালাতে পারবেন না
এই OS কম্পিউটার হার্ডওয়ারকে ভালোভাবে ব্যবহার করার জন্য সাহায্য করে অপারেটিং সিস্টেম মুখ্যভাবে এইরকম কিছু কাজ করে যেমন কিবোর্ডে কিছু input নেই, instruction কে প্রসেস করে, আর Output কে কম্পিউটার স্ক্রিনে প্রেরণ করে
এই অপারেটিং সিস্টেমটি আপনারা তখনই দেখতে পান যখন আপনারা আপনাদের কম্পিউটার টি চালু করেন আর যখন আপনাদের কম্পিউটারটি বন্ধ করেন আপনাদের কম্পিউটারের মধ্যে game, MS word, Adobe Reader, VLC media player, Photoshop এর মত বিভিন্ন সফটওয়্যার থাকে এগুলো চালানোর জন্য একটি প্রোগ্রাম বা বড় সফটওয়্যার এর প্রয়োজন এটিকে আমরা অপারেটিং সিস্টেম বলে থাকি
মোবাইলে ব্যবহার হওয়া OS বা অপারেটিং সিস্টেমের নাম হল Android এই বিষয়ে আমরা সবাই জানি এবার আপনারা বুঝে গিয়েছেন অপারেটিং সিস্টেম কি তাহলে চলুন এটির কাজ সম্বন্ধে জেনে নেওয়া যাক
- অবশ্যই পড়ুন – কম্পিউটার কি
- অবশ্যই পড়ুন – RAM কি
অপারেটিং সিস্টেমের লিস্ট
আলাদা আলাদা কাজ করার জন্য বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহার করা হয় এখানে আমি আপনাদের কিছু অপারেটিং সিস্টেমের লিস্ট শেয়ার করেছি যেগুলো বেশিরভাগ মানুষেরা ব্যবহার করতে পছন্দ করেন
Microsoft Windows: এই OS টি খুবই জনপ্রিয় এটি 70% এর থেকেও বেশি কম্পিউটার ও ল্যাপটপ ব্যবহারকারীরা Microsoft Windows এর কোন না কোন OS ভার্সন ব্যবহার করছেন
Google Android OS: যদি আপনাদের কাছে কোন এন্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে থাকে তাহলে আপনারা আপনাদের মোবাইলে android OS ব্যবহার করছেন এই android OS টি স্মার্টফোনের OS হিসেবে খুবই জনপ্রিয় এবং অনেক বেশি পরিমাণে এটির ব্যবহার করা হচ্ছে
Apple iOS: Apple iOS (iPhone OS) হল মোবাইলের একটি অপারেটিং সিস্টেম এটি Apple inc. দ্বারা তৈরি করা হয়েছে এই OS টি Apple এর iPhone গুলিতে শুধুমাত্র ব্যবহার করা হয়
Apple macOS: Apple এর কম্পিউটার ও ল্যাপটপ গুলিতে এই OS কি ব্যবহৃত হয় এটি Microsoft Windows এরপর দ্বিতীয় বেশি পরিমাণে ব্যবহার হওয়া OS
Linux Operating System: Windows, MacOS এবং iOS এর মতই “Linux” একটি অপারেটিং সিস্টেম এটি আপনারা আপনাদের কম্পিউটার ল্যাপটপ মোবাইল ট্যাবলেটে ব্যবহার করতে পারবেন এছাড়া Linux OS একটি open source operating system অর্থাৎ আপনারা এটি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন
এগুলি হল সবথেকে বড় বড় অপারেটিং সিস্টেম এর উদাহরণ যদিও এগুলি বিভিন্ন নামে পরিচিত তবে বেশিরভাগ মানুষেরা এগুলিকে এই নামেই চেনে
অপারেটিং সিস্টেমের কাজ কি?
কম্পিউটার অনেক কিছু কাজ করে কিন্তু যখন আমরা সর্বপ্রথম আমাদের কম্পিউটার কে স্টার্ট করি তখন অপারেটিং সিস্টেম প্রথমে মেন মেমোরি অর্থাৎ RAM এ লোড হয় তারপর ইউজার সফটওয়্যার কে কোন কোন কোন হার্ডওয়ার চাই সেগুলো সব Allocate করে
অপারেটিং সিস্টেম হল সেই অংশ বা মাধ্যম যার জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন বা সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার পরস্পরের মধ্যে সংযোগ হয়ে ক্রিয়া এবং কার্যকলাপ করতে পারে
আমরা সবাই জানি যে একটি সফটওয়্যার চালানোর জন্য হার্ডওয়ার এর প্রয়োজন হয় এবং যেকোন হার্ডওয়ার কাজ করার জন্য জরুরী সফটওয়ারের প্রয়োজন হয়
অপারেটিং সিস্টেম হল এমন একটি সিস্টেম সফটওয়্যার যেটির প্রধান কাজ হল এপ্লিকেশন সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার এর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা
আমি আপনাদের একটি ছোট্ট উদাহরণ সহিত বুঝিয়ে দিচ্ছি
যখন আপনারা আপনাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করেন তখন নিঃসন্দেহে সেই ডিভাইসের মধ্যে বিভিন্ন হার্ডওয়্যার ব্যবহার করছেন
কিন্তু আপনারা আপনাদের ডিভাইসের হার্ডওয়ার গুলি সরাসরিভাবে ব্যবহার করছেন কি?
ধরুন যদি আপনারা আপনাদের কম্পিউটার কে একটি গান চালানোর জন্য নির্দেশ দেন তখন সেই গানটি আপনার কম্পিউটারের মধ্যে থাকা অডিও ডিভাইস বা সাউন্ড বক্সে বেজে উঠবে
এছাড়া যদি আপনারা পেনড্রাইভ থেকে কোন ফাইল বা কোন কিছু গ্রহণ করতে চান তাহলে সেই পেনড্রাইভটি আপনাদের ডিভাইসে প্রবেশ করতে হবে
এবার আপনাদের বুঝতে হবে আপনারা কি সরাসরিভাবে এই সাউন্ড বক্স বা পেনড্রাইভ ব্যবহার করছেন?
না, কখনোই না
আপনাদের কম্পিউটারটি একটি সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যবহার করে যেটিকে বলা হয় অপারেটিং সিস্টেম এবং এই অপারেটিং সিস্টেমটি ডিভাইসের ইউজারের নির্দেশ অনুযায়ী সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার এর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে ক্রিয়া বা কার্য সম্পন্ন করে
আপনারা আপনাদের কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে গান চালানোর জন্য যেকোনো একটি মিডিয়া প্লেয়ার ওপেন করতে পারবেন
এবং এই অপারেটিং সিস্টেমটি আপনাদের নির্দেশ অনুযায়ী গান চালানোর জন্য সাউন্ড বক্স এবং মিডিয়া প্লেয়ার এর মধ্যে একটি সরাসরি সংযোগ স্থাপন করে গানটি চালিয়ে কার্য সম্পন্ন করবে
একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন কম্পিউটার বা যে কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস এর হার্ডওয়ার গুলিকে কাজ করানোর জন্য নির্দেশের প্রয়োজন হয়
অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে আমরা অতি সহজে কম্পিউটার ডিভাইস কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি আর তার সাথে জড়িত হার্ডওয়ার গুলিকে কাজ করানোর জন্য নির্দেশ দিতে পারি
নিচে অপারেটিং সিস্টেম এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো
Memory Management
Memory Management এর অর্থ হলো প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি মেমোরি কে পরিচালনা করা মেন মেমোরি অর্থাৎ RAM একটি খুবই বড় Array এর Bytes
অর্থাৎ মেমোরিতে অনেক ছোট ছোট স্লট রয়েছে যেখানে আমরা কিছু ডাটা রাখতে পারি যেখানে প্রতিটি স্লটের একটি address রয়েছে মেন মেমোরি হল দ্রুততম চলমান মেমোরি যা CPU সরাসরি ব্যবহার করে কারণ CPU দ্বারা চালিত সমস্ত প্রোগ্রাম শুধুমাত্র মেন মেমোরিতে থাকে
Processor Management
মাল্টি প্রোগ্রামিং environment এর ক্ষেত্রে OS সিদ্ধান্ত নেয় কোন প্রসেসর প্রসেসর পাবে আর কারা পাবে না আর কত সময় পর্যন্ত পাবে এই প্রসেস কে বলা হয় Process Scheduling
Device Management
যদি আপনারা আপনাদের কম্পিউটারে Driver এর ব্যবহার করেন তাহলে হয়তো আপনারা Sound Driver, Bluetooth Driver, Graphics Driver, Wifi Driver এর নাম শুনে থাকবেন কিন্তু এই সমস্ত আলাদা আলাদা ইনপুট আউটপুট ডিভাইস কে চালাতে সাহায্য করে, কিন্তু এই Drivers গুলোকে OS চালায়
File Management
একটি ফাইলে অনেক Directories কে সংগঠিত করে রাখা হয় কারণ এটি থেকে আমরা খুব সহজে ডাটা খুঁজে নিতে পারি তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফাইল ম্যানেজমেন্টে OS এর কাজ কি
- ইনফর্মেশন, লোকেশন আর স্ট্যাটাস কে সংগঠিত করে রাখে এইসব কিছু ফাইল সিস্টেম দেখে
- কারা কোন রিসোর্স পাবে
- রিসোর্স De-allocate করে
Security
যখন আপনি আপনার কম্পিউটারটি হলেন তখন আপনার কাছে পাসওয়ার্ড চাওয়া হয় এর অর্থ হল OS আপনার সিস্টেমকে unauthenticated access থেকে রক্ষা করছে এর ফলে আপনার কম্পিউটারটি সুরক্ষিত থাকে আর কিছু প্রোগ্রামকে পাসওয়ার্ড ছাড়া খুলতে পারবেন না
System Performance
এটি কমপিউটারের পারফরমেন্স দেখে সিস্টেমকে improve করে একটি সার্ভিস দিতে কত সময় লাগে OS সেটা রেকর্ড করে রাখে
Error Monitoring
যদি সিস্টেমে অনেক error আসে তাহলে OS সেগুলোকে সনাক্ত করে আর recover করে
এগুলি হল অপারেটিং সিস্টেমের কাজ
অপারেটিং সিস্টেমের প্রকারভেদ (Types Of Operating System)
দিন প্রতিদিন টেকনোলজির পরিবর্তন হচ্ছে আর তার সাথে সবকিছু পরিবর্তিত হচ্ছে তাই রেলওয়ে, স্যাটেলাইট, ইন্ডাস্ট্রির মতো প্রতিটি ক্ষেত্রে অপারেটিং সিস্টেমের ব্যবহার বাড়ছে তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক অপারেটিং সিস্টেম কত প্রকারের হয়
১. Simple Batch System
পুরনো দিনের সিস্টেমের সমস্যার সমাধান করার জন্য এই ধরনের Simple Batch Operating System কে ব্যবহার করা হতো
এটি এমন এক ধরনের সিস্টেম যেটি ব্যবহার করে একজন কম্পিউটার ইউজার কখনোই সরাসরিভাবে কম্পিউটারের সাথে interact করতে পারত না
সাধারণ ইনপুট ডিভাইস হিসেবে “Card Readers” এবং “Tape Drivers” কে ব্যবহার করা হতো
২. Multi Programming Batch System
এই ধরনের অপারেটিং সিস্টেমে মেমোরি থেকে যেকোন একটি কাজ নিয়ে তারপর সেটাকে এক্সিকিউট করা হতো
এই ধরনের Multi Programming Batch System গুলিতে CPU কখনোই কোন কাজ ছাড়া থাকতে পারে না
CPU সবসময় কোন না কোন প্রসেস করতেই থাকে
৩. Network Operating System
এই ধরনের অপারেটিং সিস্টেম কে শুধুমাত্র সেই ধরনের কম্পিউটারে ব্যবহার করা হতো যেগুলো একটি নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত থাকে
Network Operating System আসলে এমন এক ধরনের সফটওয়্যার যেটির মাধ্যমে মাল্টি কম্পিউটারকে একসাথে কমিউনিকেট করার জন্য এবং ফাইল শেয়ার করার জন্য ব্যবহার করা হতো
এই ধরনের কিছু অপারেটিং সিস্টেম এর উদাহরণ হল
Microsoft Windows Server 2003, Microsoft Windows Server 2008, Linux এবং আরো অন্যান্য রয়েছে
৪. Multiprocessor System
এই ধরনের অপারেটিং সিস্টেম গুলিতে দুটো বা তার থেকেও বেশি CPU ব্যবহার করা হতো একটি সিঙ্গেল কম্পিউটার সিস্টেমে
Multiprocessor System এ বিভিন্ন প্রসেসর একটি Common Physical Memory এর ব্যবহার করে এটির computing power অনেক বেশি হয় এই সমস্ত প্রসেসর একটি অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে কাজ করে
৫. Distributed Operating System
এই ধরনের Operating System বিশেষত কমিউনিকেশনের জন্য ব্যবহার করা হতো
৬. Real Time Operating System
এটি সবথেকে Advance Operating System
Real Time OS যেকোন কঠিন কাজকে অধিক সময় নিয়ে সম্পন্ন করে
এই ধরনের অপারেটিং সিস্টেম দুই ধরনের হয়
- Hard Real Time Operating System
- Soft Real Time Operating System
৭. Client Operating System
এই ধরনের Client Operating System গুলিকে বেশি পরিমাণে ব্যবহার করা হচ্ছে “Computer Desktops” এবং “Portable Device” গুলিতে
এই অপারেটিং সিস্টেমটি centralized servers থেকে আলাদা হয় কারণ এটি শুধুমাত্র একটি ইউজার কে সমর্থন করে
স্মার্টফোন আর ছোট কম্পিউটার ডিভাইস গুলোতে Client Operating System এর ব্যবহার করা হয় এই অপারেটিং সিস্টেমটি ডিভাইসের components কে পরিচালনা করে তাদের মধ্যে কিছু হল printers, monitors আর cameras প্রত্যেকটি কম্পিউটারের একটি specific operating system রয়েছে
Client Operating System গুলি খুবই কম খরচে মাল্টিটাস্কিং এর শক্তি প্রদান করে
অর্থাৎ একই সাথে এক থেকে অধিক কাজ করা সম্ভব
Client Operating System এর কিছু উদাহরণ হল
- Microsoft Windows
- Android
- iOS or Mac OS
- Linux
বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কে লক্ষ্য করে এই OS গুলোকে তৈরি করা হয়েছে
বর্তমানে বিভিন্ন কম্পিউটার বা ল্যাপটপে Microsoft Windows কে OS হিসেবে বেশি পরিমাণে ব্যবহার করা হচ্ছে
তো বন্ধুরা এবার আমি আপনাদের সাথে ওপরে কিছু অপারেটিং সিস্টেমের প্রকার সম্পর্কে আলোচনা করলাম

আমার শেষ কথা
তো বন্ধুরা আজকের এই তথ্যটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিশেষ করে এই তথ্যটি ছাত্রদের জন্য খুবই জরুরী বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলটি এর মাধ্যমে আমরা দেখলাম অপারেটিং সিস্টেম কি এবং এর প্রকারভেদ সম্পর্কে
আশা করছি বন্ধুরা আপনাদের মনে অপারেটিং সিস্টেম সম্বন্ধিত যত ধরনের প্রশ্ন ছিল তার উত্তর আপনারা এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে পেয়ে গিয়েছেন আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনাদের খুবই ভালো লেগেছে যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করতে ভুলবেন না
আর বন্ধুরা যদি আপনাদের এই আর্টিকেলটি সম্বন্ধিত কোন ধরনের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আপনারা নিচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন আমি আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার যথাযথ চেষ্টা করব বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ